User talk:Old Bengal

From Wikimedia Commons, the free media repository
Jump to navigation Jump to search
Welcome to Wikimedia Commons, Old Bengal!

-- Wikimedia Commons Welcome (talk) 17:00, 21 March 2024 (UTC)[reply]

শাণ্ডিল্যগোত্র জয়গোপাল তর্কালঙ্কারের বংশ[edit]

পূর্ববঙ্গ রেলপথের শিবনিবাস স্টেশন হইতে আট ক্রোশ পূর্বে জেলা নদীয়া (বর্তমান যশোরের) অন্তর্গত বজরাপুর গ্রামে প্রাচীন কাল হইতে একটি শুদ্ধাচারী সিদ্ধশ্রোত্রিয় বারেন্দ্র বংশ বাস করিয়া আসিতেছেন।পরবর্তীকালে অবশ্য বাসস্থান নামকরণ ও কর্মসূত্রে পরিবর্তিত হইয়াছে। দেশপ্রসিদ্ধ অনেক মহামহোপাধ্যায় পণ্ডিত এই বংশে জন্মগ্রহণ করিয়া এই বংশ উজ্জ্বল করিয়া গিয়াছেন। তন্মধ্যে নাটোর মহারাজের দ্বারপণ্ডিত কেবলরাম তর্কপঞ্চানন ও পরে তৎপুত্র রঘুত্তম বাণীকণ্ঠ, কলিকাতা হাতি বাগানের সংস্কৃত চতুষ্পাঠীর ন্যায়শাস্ত্রাধ্যাপক হরচন্দ্র তর্কভূষণ, শ্রীরামপুরের কেরি সাহেবের শিক্ষক কালিদাস সভাপতি, নদীয়া-মহারাজের সভাপণ্ডিত বলভদ্র বিদ্যাবাচস্পতি, ভারতচন্দ্র বিদ্যারত্ন, সদানন্দ বিদ্যাবাগীশ, মুন্সেফ গৌরমোহন বিদ্যালঙ্কার,হরধর ন্যায়রত্ব ও সংস্কৃত কলেজের অধ্যাপক ও জর্জ পণ্ডিত জয়গোপাল তর্কালঙ্কার প্রধান। এই বংশের পরিচয়জ্ঞাপক মুদ্রিত গ্রন্থ বিদ্যমান আছে, এবং এই বংশের ও জয়গোপালের কথা বহু গ্রন্থে উল্লেখ আছে। এই বংশের কীর্তিমান মহাপুরুষ মধুসুদন ব্রহ্মচারী। ইনি বর্গীর হাঙ্গামার সময় স্বীয় বাসস্থান বর্ধমানের অন্তর্গত চাকন্দিয়া পরিত্যাগপূর্বক নদী-বৈদ্য-চতুষ্পাঠী পরিশোভিত আদর্শ গ্রাস বজরাপুরে বাস করেন। এই মধুসূদন আদিশূরানীত পঞ্চব্রাহ্মণের অন্যতম ভট্টনারায়ণ হইতে অধস্তন বত্রিশ পুরুষ। এই বংশীয়গণের শাণ্ডিল্যগোত্র, সাম বেদ কৌথমী, শাখা ও বাগছিগাঁই হইতেছে। এই বংশ বরাবর কুলক্রিয়া দ্বারা ইহারা সিদ্ধশ্রোত্রিয় বলিয়া সমাজে আদৃত হইতেছেন। এই বংশ কুলীনপোষক, তবে অবস্থা ভাল না থাকায় কোন কোন সরিক শ্রোত্রিয়ে কন্যাদান করিয়াছেন। এই বংশের হলধর ন্যায়রত্ন স্বীয় কন্যা গোলাপী দেবীর বিবাহের সময় আট পটীর কুলীন একত্র করিয়াছিলেন। কৃষ্ণনগরের প্রসিদ্ধ উকিল শ্রীযুক্ত অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়, কালনার উকিল শ্রীপূর্ণচন্দ্র সান্যাল, কলিকাতা পার্শিবাগানের শ্রীসুরেন্দ্রনাথ মৈত্র প্রভৃতি বিখ্যাত কুলীন সন্তান এই বংশের জামাতা, এবং সমস্তিপুর নিবাসী শ্রীচিন্ময়চরণ সান্যাল, শ্রীরামপুরের লব্ধপ্রতিষ্ঠ উকিল কাপবংশোদ্ভূত শ্রীউমেশচন্দ্র গোস্বামী ও শান্তিপুরের অদ্বৈতবংশোদ্ভূত সুবিখ্যাত পণ্ডিত শ্রীরাধাবিনোদ গোস্বামী এই বংশের দৌহিত্র। এই বংশের ভবেন্দ্রনাল ভট্টাচার্য সুবিখ্যাত ময়ূর ভট্ট বংশোদ্ভূত মনুপ্রসাদ মুহুরির কন্যাকে বিবাহ করিয়াছেন-উক্ত মুহুরি বংশ চিরকাল কুলক্রিয়া করিয়া আসিয়াছেন এবং তাঁহাদের উজ্জ্বল বংশ অদ্যাপি বর্তমান। যদিও এই বংশ বৈষ্ণব, তথাপি বিগত তিনশত বৎসর যাবৎ এই বংশে দুর্গাপুজা হইয়া আসিতেছে। ১১৮৭ শকে বিনির্মিত দুর্গামণ্ডপ অদ্যাপি বিদ্যমান-এই স্থানকে লোকে পীঠস্থান জ্ঞান করিয়া থাকে। উহার একাংশে লেখা আছে-'শাকে ভুজনভোমৈত্রে পিত্রে গৌরীমুদর্থিনে। শ্রীমতা রঘুরামেণ হ্যং রম্যতমং দদৈ।' অদ্যাবধি উক্ত দুর্গামণ্ডপে ও শ্রীসহায়রাম ভট্টাচার্যের পৃথক মণ্ডপে দুর্গাপূজা হইয়া আসিতেছে। বহুশত বৎসর হইল এই বংশের কুলদেবতা শ্রীগোপালজী প্রতিষ্ঠিত আছেন, ও তাঁহার নিত্য ভোগপূজা ও বার মাসে তের পার্বণ অনুষ্ঠিত হইতেছে। অতিথি সেবার বন্দোবস্ত বহুদিন হইতে আছে। নাটোর-রাজবংশের সহিত এই বংশের পাণ্ডিত্যের মধ্য দিয়া সম্বন্ধ। কেবলরাম তর্কপঞ্চানন ও রঘুত্তম বাণীকণ্ঠ নাটোরে দ্বারপণ্ডিত ছিলেন। নাটোরের পুণ্যনাম্নী রানিভবানীর প্রদত্ত ও কৃষ্ণনগরের পুণ্যশ্লোক কৃষ্ণচন্দ্রের প্রদত্ত বিপুল ব্রহ্মোত্তর ও জমিদারি এই বংশ প্রাপ্ত হইয়াছেন। বর্তমানে শ্রীবিশ্বেশ্বর ভট্টাচার্য বিস্তৃত জমিদারির মালিক-ইনি প্রজার সুবিধাকল্পে তিনটি পুষ্করিণী খনন করিয়াছেন। বর্তমান শ্রীজানকীরাম গভর্নমেন্ট বৃত্তি পাইয়া আধুনিক ইংরাজি শিক্ষা প্রাপ্ত হইয়াছেন ও এম এ, বি এল সসম্মানে পাশ করিয়া এক্ষণে ওকালতী করিতেছেন। এই বংশ বরাবর ধর্মপ্রবণ ইহাদিগের পাণ্ডিত্য, সদাচার, স্বধর্মনিষ্ঠা ও অশূদ্রপ্রতিগ্রাহিতা দর্শন করিয়া নাটোররাজ 'ভট্টাচার্য' উপাধি প্রদান করেন। বজরাপুর গ্রাম পাণ্ডিত্যে ও বিদ্যাগৌরবে এককালে প্রায় নবদ্বীপের সমকক্ষ হইয়া উঠিয়াছিল। তাই জয়গোপাল তর্কালঙ্কার তাঁহার হরিভক্তি-গ্রন্থের ভূমিকায় লিখিয়াছেন- “চারি সমাজের পতি, কৃষ্ণচন্দ্র মহামতি ভূমিপতি ভূমি-সুরপতি। তাঁর রাজ্যে শ্রেষ্ঠ ধাম, সমাজপূজিত গ্রাম বজরাপুরেতৈ নিবসতি।” এই ভট্টাচার্য বংশ পাণ্ডিত্যের জন্য চিরপ্রসিদ্ধ ও আদৃত, তাহা উপরে লিখিত হইয়াছে। কেবলরাম ও রঘুত্তম নাটোরে ও বলভদ্র কৃষ্ণনগরে সভাপণ্ডিত ছিলেন। হরচন্দ্র তর্কভূষণ হাতিবাগানে টোল খুলিয়াছিলেন এবং একজন দেশবিখ্যাত স্মার্ত ও নৈয়ায়িক ছিলেন। ভারতচন্দ্র নবদ্বীপ ও কান্দি স্কুলে হেডপণ্ডিত ছিলেন। জয়গোপাল তর্কালঙ্কার কেরি ও মার্শম্যানের সংস্কৃত শিক্ষক ছিলেন, পরে সংস্কৃত কলেজের অধ্যাপক হ’ন ও তদানীন্তন হাইকোর্টের জর্জপণ্ডিত ছিলেন। সংস্কৃত কলেজে তিনি অধ্যক্ষ হোরেস্- হেম্যান্ উইলসন্ কর্তৃক আনীত হ’ন। তাঁহার সাহিত্যজ্ঞান ও বিদ্যাবত্তায় সকলে মুগ্ধ ছিল। যাঁহাদের গুণগরিমায় বঙ্গভূমি গৌরবান্বিত, সেই সকল স্বনামধন্য মহাত্মা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, প্রেমচন্দ্র তর্কবাগীশ, মদনমোহন তর্কালঙ্কার, তারাকান্ত বিদ্যাসাগর, তারানাথ তর্কবাচস্পতি, তারাশঙ্কর তর্করত্ন ও শ্রীশচন্দ্র বিদ্যারত্ব প্রভৃতি বঙ্গের সুসন্তানগণ

জয়গোপালের ছাত্র ছিলেন। জয়গোপালের দুইটি কীর্তি তাঁহাকে চিরস্মরণীয় রাখিবে। তিনিই সর্বপ্রথম শ্রীরামপুর যন্ত্রে কৃত্তিবাসী রামায়ণ ও কাশীদাসী মহাভারত ১৮৩০ ও ১৮৩৬ খ্রিস্টাব্দে মুদ্রাঙ্কিত করেন, ও কালের কবল হইতে উক্ত কবিদ্বয়ের কীর্তি রক্ষা করেন। জয়গোপাল পারসিক অভিধান প্রণয়ন ও বিল্বমঙ্গল ঠাকুরের ‘হরিভক্তি’ গ্রন্থের কবিতানুবাদ প্রকাশ করিয়াছিলেন। তিনি কবিবর ঈশ্বরগুপ্তের ‘প্রভাকরে’র নিয়মিত লেখক ছিলেন, তাহা ১২৫৩ সালের ১লা বৈশাখ ‘প্রভাকরে’ প্রকাশিত ঈশ্বরগুপ্তের তালিকাতে পাওয়া যায়। নিম্নে জয়গোপালের পূর্ববংশ-পরিচয় লিখিতেছি-জয়গোপালের পূর্বপুরুষ মধুসূদন ব্রহ্মচারীর পত্নীর নাম রত্নেশ্বরী। ইহার দুই পুত্র,- রাজারাম তর্কসিদ্ধান্ত ও কৃষ্ণরাম বেদান্তবাগীশ। রাজারাম তর্কসিদ্ধান্তের পুত্র নিমাইচাঁদ সিদ্ধান্ত, তৎপুত্র কনকরাম বিদ্যাবাগীশ ও তৎসুত শ্রীরামচন্দ্র ভট্টাচার্য। কৃষ্ণরাম বেদান্তবাগীশের দুই পুত্র, কেবলরাম তর্কপঞ্চানন ও সদানন্দ-বিদ্যাবাগীশ। কেবলরাম তর্কপঞ্চাননের রঘুত্তম বাণীকণ্ঠ, সদাশিব তর্করত্ন, বলভদ্র বিদ্যাপাচস্পতি, কালিদাস সভাপতি, জয়গোপাল তর্কালঙ্কার, রামতনু ও হেরম্ব এই সাত পুত্র ও যশোদা (রামধন খাঁ ভাদুড়ীর সহিত বিবাহিতা) নামে এক কন্যা রঘুত্তম বাণীকন্ঠের তিন পুত্র- (রামচন্দ্র, গৌরমোহন বিদ্যালঙ্কার ও মহেশ ন্যায়রত্ন। গৌরমোহন বিদ্যালঙ্কারের সুরেশ, অজিত, কৈলাস ও শরৎ এই চারি পুত্র। সুরেশের বিশ্বেশ্বর ও হাজারি নামে দুই পুত্র, এবং গিরিবালা (স্বামী বিনোদ সান্ধ্যাল) ও শৈলবালা (‘স্বামী সুবেন্দ্র মৈত্র) নামে দুই কন্যা। বিশ্বেশ্বরের তিন পুত্র-রাধারমণ, রাধাগোবিন্দ ও রাধাবিনোদ এবং এক কন্যা ঈশানী (স্বামী পূর্ণচন্দ্র সান্যাল)। রাধারমণের পুত্র অমিয়, অবনী ও অনাদি। সদাশিব তর্করত্নের পুত্র মাধব সার্বভৌম। তৎপুত্র হলধর ন্যায়রত্ন ও মথুরানাথ। হলধর ন্যায়রত্নের পাঁড় পুত্র ও তিন কন্যা। পুত্রগণের নাম দুর্লভ, বিশ্বস্তর, পুরুষোত্তম লক্ষ্মীকান্ত ও নিবারণ; কন্যাগণের নাম গোলাপী (স্বামী হরমোহন মৈত্র), সুকেশী (স্বামী মোহিনী গোস্বামী) ও মনোমোহিনী (স্বামী মহেশ সান্যাল)। দুর্লভের সত্যভামা নামী এককন্যা। ইহার স্বামীর নাম রামগোপাল গোস্বামী এবং ইঁহার পুত্র প্রভুপাদ রাধাবিনোদ গোস্বামী। দুর্লভসহোদর বিশ্বস্তরের রামকৃষ্ণ ও নীলমণি নামে দুই পুত্র এবং যাদুমতী নামে এক কন্যা (স্বামী যোগীন্দ্র গোস্বামী, সাং শ্রীরামপুর)। পুরুষোত্তমের পুত্র কেশব, প্রিয় ও হৃদয়। হৃদয়ের পুত্র খোকা। হলধরের অপর পুত্র লক্ষ্মীকান্তের এক তনয়, তাঁহার নাম পঞ্চানন। কন্যা সুকেশী ও মনোমোহিনীর পুত্রদ্বয়ের নাম যথাক্রমে উমেশ গোস্বামী (শ্রীরামপুর) ও সতীশ সান্যাল।মাধব সার্বভৌমের দ্বিতীয় পুত্র মথুরানাথের দুই পুত্র ও দুই কন্যা। পুত্রদ্বয়ের নাম দেবনাথ ও চক্রপাণি এবং কন্যাদ্বয়ের নাম জ্ঞানদা (স্বামী মতি রায়) ও কৃষ্ণমতী (স্বামী তারক মৈত্র)। দেবনাথের পুত্র শ্যামসুন্দর। জ্ঞানদার পুত্র ভূপেন্দ্র ও কৃষ্ণমতীর পুত্র বীরেন্দ্র।

  • বলভদ্র বিদ্যাবাচস্পতির পুত্র হরচন্দ্র তর্কভূষণ ও রামতারণ বিদ্যানিধি। হরচন্দ্রের পুত্র ভারতচন্দ্র বিদ্যারত্ন, তৎপুত্র কানাই, লালমোহন¹ ও সুরেন্দ্র।কালিদাস সভাপতির দুই পুত্র, মোহন শিরোমণি ও শ্যামাচরণ। মোহন শিরোমণির পুত্র হরি, মহেন্দ্র ও যোগীন্দ্র। হরির পুত্র মুকুন্দ ও মহেন্দ্রের পুত্র হাজারি।
  • জয়গোপাল তর্কালঙ্কারের পুত্র তারক বিদ্যানিধি। তাঁহার তিন পুত্র শ্রীবিষ্ণুং, শ্রীরাধাকৃষ্ণ ও শ্রীকৃষ্ণ এবং এক কন্যা সুশারময়ী (স্বামী অক্ষয় মৈত্র)। এই কন্যার চারিপুত্র-অমূল্য, অশ্বিনী, কালী ও রাধাচরণ।
  • সদানন্দ বিদ্যাবাগীশের চাঁদমোহন, চন্দ্রমোহন, কমলাকান্ত ও বৃন্দাবন এই চারি পুত্র। বৃন্দাবনের পুত্র দীননাথ। কমলাকান্তের পুত্র নবকুমার ও ক্ষুদিরাম। নবকুমারের পুত্র প্যারীলাল, নরেন্দ্রনাথ ও ভবেন্দ্রলাল। ভবেন্দ্রলালের একাদশ সন্তান-নলিনীবালা, পার্বতী, কিরণ, অপর্ণা, বিমলা, শ্রীপতি, সহায়রাম, রঘুরাম, সীতারাম, জানকীরাম, ও শিবরাম। কিরণ, অপর্ণা ও বিমলার পুত্রত্রয়ের নাম যথাক্রমে প্রভাস চক্রবর্তী, হেম বক্সী ও চিত্ত তরফদার। সহায়রামের পুত্র সত্যপ্রকাশ। রঘুরামের দুই পুত্র নিত্যপ্রকাশ ও ইন্দুপ্রকাশ। জানকীরামের পুত্র ধ্রুবপ্রকাশ।

বর্তমান উত্তরসুরী:- বর্তমানে এই বংশের উত্তরসুরী এখনও নবদ্বীপ শহরে বাসরত শ্রীযুক্ত অঙ্কুর ভট্টাচার্য্য । সুতরাং একদম শুরু হইতে বর্তমান পর্যন্ত যে বংশতালিকা তৈরি হয় তা খানিকটা এইরকম দাঁড়াইবে:- এই বংশের সর্বপ্রথম কীর্তিমান ব্যক্তি হলেন মধুসূদন ব্রহ্মচারী। তাহার দুই পুত্র,- রাজারাম তর্কসিদ্ধান্ত ও কৃষ্ণরাম বেদান্তবাগীস, তস্যপূত্র কেবলরাম তর্কপঞ্চনন, তস্যপুত্র বলভদ্র বিদ্যাবাচস্পতি, তস্যপূত্র হরচন্দ্র তর্কভূষণ, তস্যপূত্র ভারতচন্দ্র বিদ্যারত্ন, তস্যপূত্র শ্রী লালমোহন ভট্টাচার্য্য,তস্যপুত্র গোপাল চন্দ্র ভট্টাচার্য তস্যপূত্র শ্রী অতুল কুমার ভট্টাচার্য্য, তস্যপূত্র শ্রীযুক্ত অশোক তরু ভট্টাচর্য্য এবং তস্যপূত্র শ্রীযুক্ত অঙ্কুর ভট্টাচার্য্য । 2409:40E1:107B:BBB2:52DF:6888:3EE9:14BC 17:23, 21 March 2024 (UTC)[reply]

العربية  беларуская беларуская (тарашкевіца)  ပအိုဝ်ႏဘာႏသာႏ  বাংলা  català  čeština  dansk  Deutsch  Deutsch (Sie-Form)  Ελληνικά  English  español  euskara  فارسی  suomi  français  galego  עברית  hrvatski  magyar  հայերեն  italiano  日本語  ಕನ್ನಡ  한국어  lietuvių  latviešu  македонски  മലയാളം  मराठी  မြန်မာဘာသာ  norsk bokmål  Plattdüütsch  Nederlands  norsk  polski  português  română  русский  sicilianu  slovenčina  slovenščina  српски / srpski  svenska  ไทย  Türkçe  українська  اردو  Tiếng Việt  中文(简体)  中文(繁體)  +/−
Warning sign
This media was probably deleted.
Thanks for uploading File:The Bengal Spotify Music ,,,, Created by APF.png. This media is missing permission information. A source is given, but there is no proof that the author or copyright holder agreed to license the file under the given license. Please provide a link to an appropriate webpage with license information, or ask the author or copyright holder to send an email with copy of a written permission to VRT (permissions-commons@wikimedia.org). You may still be required to go through this procedure even if you are the author yourself; please see Commons:But it's my own work! for more details. After you emailed permission, you may replace the {{No permission since}} tag with {{subst:PP}} on file description page. Alternatively, you may click on "Challenge speedy deletion" below the tag if you wish to provide an argument why evidence of permission is not necessary in this case.

Please see this page for more information on how to confirm permission, or if you would like to understand why we ask for permission when uploading work that is not your own, or work which has been previously published (regardless of whether it is your own).

The file probably has been deleted. If you sent a permission, try to send it again after 14 days. Do not re-upload. When the VRT-member processes your mail, the file can be undeleted. Additionally you can request undeletion here, providing a link to the File-page on Commons where it was uploaded ([[:File:The Bengal Spotify Music ,,,, Created by APF.png]]) and the above demanded information in your request.

The Squirrel Conspiracy (talk) 02:22, 30 March 2024 (UTC)[reply]

File:Autumn-often-regarded-as-the-most-pleasant-of-all-upscaled (2).jpg has been listed at Commons:Deletion requests so that the community can discuss whether it should be kept or not. We would appreciate it if you could go to voice your opinion about this at its entry.

If you created this file, please note that the fact that it has been proposed for deletion does not necessarily mean that we do not value your kind contribution. It simply means that one person believes that there is some specific problem with it, such as a copyright issue. Please see Commons:But it's my own work! for a guide on how to address these issues.

Please remember to respond to and – if appropriate – contradict the arguments supporting deletion. Arguments which focus on the nominator will not affect the result of the nomination. Thank you!

The Squirrel Conspiracy (talk) 02:23, 30 March 2024 (UTC)[reply]